মেক্সিকো আর আমেরিকার কাছে সমুদ্রে কমপক্ষে ৫০০০ নতুন প্রজাতির সামুদ্রিক প্রাণীর সন্ধান দিলেন গবেষকরা। কিন্তু ওই একই অঞ্চলে গভীর সমুদ্রের নিচে তাকিয়ে রয়েছে খনি সংস্থা। সাগরের তলদেশ খুঁড়ে প্রচুর ধাতব খনিজ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ডিপ-সি মাইনিং-এর জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ হটস্পট হচ্ছে ক্ল্যারিয়ন-ক্লিপারটোন জোন। মেক্সিকো থেকে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ অবধি সমুদ্রের ছয় মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটারের এক বিস্তীর্ণ এলাকা। এই জায়গাতেই নাকি সমুদ্রের নিচে কোবাল্ট আর নিকেলের মতো দরকারি পদার্থ পাওয়া যাবে। কিন্তু ইন্টারন্যাশানাল সিবেড অথোরিটি এখন দ্বিধায় ভুগছে। আবার জুলাই মাসের মধ্যেই এই সমুদ্রতট খননের অনুমতি দিতে হবে।
তারই মধ্যে ব্রিটিশ আর ইউরোপীয় বিজ্ঞানীদের একটা দল ৫১৪২টা নতুন প্রজাতির সন্ধান দিলেন যারা ঠিক ওই অঞ্চলেই বাস করে। তার মধ্যে অঙ্গুরিমাল প্রাণী রয়েছে, আছে পোকাদের বহু প্রজাতি। এছাড়াও তারামাছ, প্রবাল আর সমুদ্রশসার মতো প্রাণীরাও আছে।