নিজের সীমানা ক্রমেই বাড়িয়ে চলেছি আমরা। এবার মানুষের মহাকাশ ভ্রমণের সীমা আরও কিছুটা প্রসারিত হল। এমনিতে কোন জিনিসটা বেঁচে থাকবার জন্য আবশ্যিক আর কোনটা বিলাসের জন্য সেটার ফারাক আমরা জানি বইকি।
খুব তাড়াতাড়ি যে এ পৃথিবী থেকে আমাদের পোষণ অর্থাৎ খাদ্যের ভাণ্ডার ফুরিয়ে যাবে না, তা আমরা বুঝি। কিন্তু জিমি সিডেল মনে করছেন রোজকার রসদের চেয়েও তো আমাদের একটু বেশিই লাগে। তাই শুধু এখানে এই গ্রহের মাটিতেই নয়, বরং মহাকাশে চাঁদে কিংবা মঙ্গলেও ফসল ফলানর কথা ভাবা দরকার বিজ্ঞানীদের।
যেমন, কি দশাটাই না হয় মহাকাশচারীদের! নির্দিষ্ট কয়েকটা পুষ্টিদ্রব্য বা নিউট্রিয়েন্টের উপর ভরসা করতে হয়। বিস্বাদ লাগে না বুঝি? এরকম খাবার খেয়ে যেতে হয় কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাস টানা, প্রতিদিন।
জেমস সিডেল কসমস পত্রিকায় মহাকাশে শস্য চাষ নিয়ে যা লিখলেন তা কেবলই কল্পবিজ্ঞান বা হাসির খোরাক নয়। বিশ্বের তাবড় সব শিল্পপতি আর বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যেই ভিনগ্রহে (মঙ্গলে) বসবাসের কথা ভাবছেন। অস্ট্রেলিয়া আর ইসরায়েলের যৌথ উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রেও বীজ বয়ে নিয়ে গেছে রকেট।