বাজারে বেবিফুডের অভাব নেই। নিত্যনতুন ব্র্যান্ডের হিড়িকে কোনটা ছেড়ে কোনটা কিনবেন! কিন্তু শিশুখাদ্য হিসেবে তাদের গুণমান কিন্তু অভিভাবকরা পরীক্ষা করে দেখে নেন না। সেটা হয়তো সম্ভবও না সবার পক্ষে।
বেবিফুড নিয়ে সম্প্রতি অস্ট্রেলীয় গবেষকরা একটা পরীক্ষা চালিয়েছেন। দেখা গেছে বেশিরভাগ শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনামা মানে না। বাড়তি শর্করার প্রয়োগও হয় সবক্ষেত্রেই।
গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন ‘ওবেসিটি পলিসি কোয়ালিশন’-এর কার্যনির্বাহী প্রধান জেন মার্টিন। উনি জানিয়েছেন, মোট ২৫০টা বেবিফুড গবেষণার তালিকায় ছিল। তার তিনভাগের দুই ভাগই খাদ্যগুণের নির্ধারিত মাত্রা পূরণ করতে ব্যর্থ। অস্ট্রেলিয়াতে শুধুমাত্র সোডিয়ামের মাত্রার উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, শর্করা বা অন্য পদার্থের উপর নয়। কিন্তু বেশিরভাগ শিশুখাদ্যে মাত্রাতিরিক্ত শর্করার উপস্থিতি ধরা পড়েছে।