সুন্দর পৃথিবীকে গড়ে তোলার আর রক্ষা করার কাজে এটাই আশা করা যায় যে পৃথিবীর ক্ষমতার অভিভাবক যারা, তারা হাতে হাত ধরে একাজের দায়িত্ব নেবেন এবং অন্যদের উদ্বুদ্ধ করবেন। এই মুহুর্তে বিশ্বে ক্ষমতার মালিক আমেরিকা ও চীন। রাজনৈতিক প্রতিপত্তি আর্থিক ক্ষমতার উপর যে নির্ভর করে সে ধ্রুবসত্য আমরা সবাই জানি। কিন্তু আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে পৃথিবী যখন ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়ে তখনও সেই মাঠেও আমেরিকা-চীনের যুদ্ধ থামছেনা। ইলেকট্রিক গাড়ী কম পয়সায় বেশীরভাগ মানুষের আয়ত্বের মধ্যে নিয়ে আসা এবং সৌরশক্তির প্যানেল তৈরী– এই দুই ক্ষেত্রেই চীন এগিয়ে আছে। সমস্যা এখানেই। আমেরিকার বাজারে চীনা গাড়ী এবং পণ্যের দাপাদাপিতে বাইডেন প্রশাসন এতটাই শঙ্কায় যে জলবায়ু পরিবর্তনের যৌথ প্রতিরোধের টেবিলেও মুখ গোমড়াভাব দুপক্ষের।
চীন-আমেরিকার যৌথ বৈঠকটি ওয়াশিংটনে হয়েছে। আমেরিকার পক্ষে ছিলেন জন পডেস্টা, চীনের লিউ ঝেনমিন।